৬ দফা দাবির বিরুদ্ধে ছিলেন- মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী।
ভিয়েতনামে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থা সর্ম্পকে সোভিয়েত প্রধানমন্ত্রী আলেক্সি কোসিগিন “জয়ের সাধ্য নাই, ফেরারও পথ পাইতেছে না।”
১৯৬৬ সালের দি বেঙ্গল প্রিন্টিং প্রেসের মালিককে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল- কালো ব্যাজ ছাপানোর জন্য।
১৯৬৬ সালে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ছিলেন- লিন্ডন বি জনসন।
মোগল আমলের পূর্বে বাংলার স্বাধীন রাজা ছিল- দাউদ কাররানী।
আওয়ামী লীগ এর Whole time worker বলতে বঙ্গবন্ধু বুঝিয়েছিলেন- সুলতানকে ।
১৯৬৬ সালে চীনের প্রধানমন্ত্রী চৌ এন লাই আইয়ুব খানের সাথে দেখা করতে এসেছিলেন রাওয়ালপিণ্ডিতে।
কারাগারে মাসে একবার করে কয়েদীদের ভয় দেখানোর জন্য যে ফাকা গুলি করা হয় তাকে বলে- মাস কাবারী।
যে পত্রিকাকে বঙ্গবন্ধু বলেছেন, “যখন যেমন তখন তেমন, হায় হোসেন হায় হোসেনের দলে" পাকিস্তান অবজারভার।
১৯৬৬ সালে কারাগারে একাকী বন্দি থাকার সময় বঙ্গবন্ধু একমাত্র বন্ধু বলে উল্লেখ করেছেন- ফুলের বাগানকে।
১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারিতে বঙ্গবন্ধু ছিলেন- ফরিদপুর জেলে।
১৯৬৭ সালে পূর্ব বাংলায় জনসংখ্যার যে পরিমাণ ছিল বলে কারাগারের রোজনামচাতে উল্লেখ আছে- প্রায় ৬ কোটি।
রক্ত কপোৎ নামে একটি বই লেখার জন্য কারাবরণ করেছিলেন- নূরে আলম সিদ্দিকী ।
বঙ্গবন্ধু আগরতলা মামলায় সেনানিবাসে আটক থাকাকালে কর্নেল শের আলিবাজ ব্যবহারে মুগ্ধতা প্রকাশ করেছেন।
১৯৫৬ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দ্বিতীয়বার যে দপ্তরের মন্ত্রীর দায়িত্ব লাভ করেন- শিল্প, বাণিজ্য, শ্রম, দুর্নীতি দমন ও ভিলেজ এইড।
বঙ্গবন্ধু স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদ নামে একটি গোপন সংগঠন প্রতিষ্ঠা করেন ১৯৬০ সালে ।
কারাগারের রোজনামচা তে উল্লিখিত তেরেসা রেকুইন (Therese Raquin) বইয়ের লেখক এমিল জোলা।
বঙ্গবন্ধুর জেলে Solitary Confinement বলতে যে অবস্থা বুঝিয়েছেন- একাকী বাস করতে বাধ্য করা।
কারাগারের রোজনামচাতে বঙ্গবন্ধুর উল্লেখযোগ্য উক্তি
শোষকদের কোন জাত নাই, ধর্ম নাই ।
মানুষ যখন অমানুষ হয় তখন হিংস্র জন্তুর চেয়েও হিংস্র হয়ে থাকে।
যেখানে বিচার নাই, ইনসাফ নাই, সেখানে কারাগারে বাস করাই শ্রেয়।
নিজেও আমি ভয়ানক প্রকৃতির লোক, মানে ভয়-ডর একটু কম।
শান্তি চেয়ে আনা যায় না, আদায় করে নিতে হয়।
রাজনীতি করতে হলে নীতি থাকতে হয়, সত্য কথা বলার সাহস থাকতে হয়, বুকে আর মুখে আলাদা না হওয়াই উচিত। গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে, গণতান্ত্রিক পথেই মোকাবিলা করা উচিত
সত্য খবর বন্ধ হলে অনেক আজগুবি খবর ছড়াইয়া পড়ে, এতে সরকারের অপকার ছাড়া উপকার হয় না।
মানুষ অনেক সময় বন্ধুদের সাথে বেঈমানি করে পশু কখনো বেঈমানি করে না।
মানুষকে জেলে নিতে পারে কিন্তু নীতিকে জেলে নিতে পারে না।
ক্ষমা মহত্ত্বের লক্ষণ, কিন্তু জালেমকে ক্ষমা করা দুর্বলতারই লক্ষণ।